জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার একজন সদস্য জানান, ওই ঘটনার সময় সেখানে আসেন শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপু। তিনি এ সময় পুলিশ কনস্টেবলকে কোনো কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে সেখান থেকে তাকে রিকশা করে নিয়ে যাওয়া হয় পুরাতন কসবা কাঠালতলায়। সেখানে নিয়ে ইমরানকে বেদম প্রহার করা হয়। পরে তাকে আবারো শহীদ মিনার এলাকায় রেখে যায় তারা। এ খবর পেয়ে পুলিশের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা শহীদ মিনার ও কাঁঠালতলায় ছুটে যান। এ ঘটনায় মাহমুদ হাসান বিপুসহ চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ওই ঘটনায় মাহমুদ হাসান বিপুসহ চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন আজ মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিকদের জানান, বিপু ও তার লোকজন পুলিশ সদস্যকে মারপিট করে আইন ভঙ্গ করেছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশের উধ্বর্তন কর্মকর্তা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। শিগগিরই বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানানো হবে।